• আলটিমা প্লাস ৪০ ডব্লিউ জি
    • আলটিমা প্লাস ৪০ ডব্লিউ জি

    • ধানের মাজরা, বাদামী গাছ ফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা এবং বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, শিম ও ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা, তুলার এফিড, জেসিড ও বলওয়ার্ম পোকা দমন করে। তাছাড়া সয়াবিনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা দমন করে।
    • আশাথিয়ন ৫৭ ই সি
    • আশাথিয়ন ৫৭ ই সি

    • ধানের বাদামি গাছ ফড়িং, গান্ধি ও পাতা মোড়ানো পোকা, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা ও শিমের জাব পোকা দমন করে।  
    • আশাব্যান ৪৮ ইসি
    • আশাব্যান ৪৮ ইসি

    • ধানের মাজরা পোকা, পামরী পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা, লেদা পোকা ও শীষ কাটা লেদা পোকা এবং সবজির জাব ও আলুর কটুই পোকা দমন করে।
    • ইথিপ্লাস ৩৯.৬ এস এল
    • ইথিপ্লাস ৩৯.৬ এস এল

    • উদ্ভিদের দৈহিক বৃদ্ধি। ফুলের সুষম বিকাশ ও সমহারে ফলের বৃদ্ধি। ফলের আকৃতি বড় ও ফলন বৃদ্ধি। সার্বিকভাবে অধিক ফলনের নিশ্চয়তা।
    • এমিক্সোর ৩২.৫ এসসি
    • এমিক্সোর ৩২.৫ এসসি

    • ধানের খোল পোড়া, ব্লাস্ট সহ সকল রোগ, কলার সিগাটোকা, পানামা, মরিচের লিফ স্পট, আমের এনথ্রাকনোজ ও পাউডারি মিলডিউ ও সবজির ছত্রাকজনিত সকল রোগ দমন করে।
    • ওজন ৯৫ এস পি
    • ওজন ৯৫ এস পি

    • ধানের মাজরা, সবজির ফল ছিদ্রকারী ও শোষক পোকাসহ সবধরনের ক্ষতিকর পোকা দমনে অত্যন্ত কার্যকারী কীটনাশক।
    • কপটার ৫৫ এসসি
    • কপটার ৫৫ এসসি

    • এটি একটি নির্বাচিত ও প্রবাহমান আগাছানাশক যা পাতা, কান্ড ও শিকড়ের মাধ্যমে আগাছার ভিতর প্রবেশ করে এবং সালেকসংশ্লেষন প্রক্রিয়ায় বাধা প্রদান করে। এছাড়াও এটা ভুট্টার সকল প্রকার আগাছা দমনে অত্যন্ত কার্যকরী।
    • কপলান ৩০ এস সি
    • কপলান ৩০ এস সি

    • ধানের মাজরা পোকা, বাদামি গাছ ফড়িং, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা, শিমের জাব পোকা, তুলার এফিড, জেসিড ও বলওয়ার্ম  এবং মুগ ও সয়াবিন ফল ছিদ্রকারী পোকা দমন করে।
    • কিউবি ৫০ ডাব্লিউ পি
    • কিউবি ৫০ ডাব্লিউ পি

    • ধানের খোল পোড়া রোগ, কুমড়া জাতীয় ফসলের পাউডারি মিলডিউ, টমেটো গাছের নেতিয়ে পড়া রোগ, আমের এনথ্রাকনোজ ও অন্যান্য সবজির পাতাপচা, কান্ডপচা ও ফলপচা রোগ দমনে কার্যকরী।
    • কিমিয়া ২১.৫ ডাব্লিউ পি
    • কিমিয়া ২১.৫ ডাব্লিউ পি

    • ইহা ধানের ব্যাকটেরিয়া  জনিত পাতা ঝলসানো রোগ, টমেটোর ঢলে পড়া রোগ, বেগুন, আলু, মরিচ সহ অন্যান্য সবজির ঢলে পড়া রোগের জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।
    • ক্যানপি ২০ এস এল
    • ক্যানপি ২০ এস এল

    • ইহা তুলার বলওয়ার্ম ও শোষণ পোকা, আমের হুপার, অন্যান্য সবজির শোষণ পোকা এবং ধানের বাদামি গাছ ফড়িং দমন করে।
    • জাসটিন ৪০ ডাব্লিউ জি
    • জাসটিন ৪০ ডাব্লিউ জি

    • ধানের মাজরা, বাদামি গাছ ফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা এবং বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, শিম ও ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা, তুলার এফিড, জেসিড ও বলওয়ার্ম পোকা দমন করে।
    • জি এ-৩
    • জি এ-৩

    • পাতা ও কান্ডের বৃদ্ধি ঘটায়। বীজের অঙ্কুরোদগমে সাহায্য করে। ফুল ফুটাতে সাহায্য করে ও ফুল ঝরে পরা বন্ধ করে। দানা জাতীয় ফসলের কুশির সংখ্যা ও ফলন বৃদ্ধি করে। ফলের আকার বৃদ্ধি করে ও আকৃতি সুন্দর করে।  
    • জি এ-৩ ট্যাবলেট
    • জি এ-৩ ট্যাবলেট

    • পাতা ও কান্ডের বৃদ্ধি ঘটায়্‌ বীজের অঙ্কুরোদগমে সাহায্য করে। ফুল ফুটাতে সাহায্য করে ও ফুল ঝরে পরা রোধ করে। দানা জাতীয় ফসলের কুশি সংখ্যা ও ফলন বৃদ্ধি করে। ফলের আকার বৃদ্ধি ও সুন্দর করে।  
    • টোকেন ১০ ডাব্লিউ পি
    • টোকেন ১০ ডাব্লিউ পি

    • ঘরের ভিতরে ও বাহিরে ড্রেন বা নালায় বসবাসকারী পুর্ন বয়স্ক মশা, মশার ডিম ও লার্ভা দমন করে। এছাড়াও তেলাপকা, মাছি, ছারপোকা ইত্যাদি দমন করে।  
    • পাইন ৬ ডাব্লিউ জি
    • পাইন ৬ ডাব্লিউ জি

    • বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, জাব পোকা, সাদা মাছি এবং পটল ও ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা ও তুলার এফিড, জেসিড ও বলওয়ার্ম পোকা দমন করে।  
    • পেনজেল ৬ ডাব্লিউ জি
    • পেনজেল ৬ ডাব্লিউ জি

    • বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, শিম, ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা, অন্যান্য সবজির শোষণ পোকা, তুলার জাব পোকা ও বলওয়ার্ম দমন করে।  
    • প্যানেল ৫০ এসসি
    • প্যানেল ৫০ এসসি

    • বেগুনের জাব পোকা, সাদা মাছি ও মাকড়, শিমের জাব পোকা এবং তুলার জ্যাসিড ও মাকড় দমনে কারজকরি কীটনাশক।
    • প্রাইড জৈব সার
    • প্রাইড জৈব সার

    • এটি গাছের পুষ্টি উপাদানসমুহ সরবরাহ করে। মাটির উর্বরতা শক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। গাছ বেশি পরিমান পুষ্টি উপাদান গ্রহন করতে পারে, ফলে ২০-২৫ ভাগ রাসায়নিক সার কম লাগে।
    • ফার্মকেল
    • ফার্মকেল

    • মাটির সুষম গঠনে সহায়তা করে, লবনাক্ততা দূর করে, মাটি থেকে গাছের খাদ্য গ্রহনে সহায়তা করে ফলে ফলন বৃদ্ধি পায়।
    • বায়োগ্রীন প্লাস
    • বায়োগ্রীন প্লাস

    • ধান, কলা, আলু, লেবু জাতীয় ফসল, টমেটো, শসা, শিম, তুলা, তরমুজ, পেঁপে, পানসহ বিভিন্ন ফল ও ফুলের ফলন বাড়ায় এবং মাটির গঠন উন্নয়ন ও গুনগত মান বৃদ্ধি করে।
    • বিন্দু ৬০ ডাব্লিউ জি
    • বিন্দু ৬০ ডাব্লিউ জি

    • আলুর লেটব্লাইট, কলার সিগাটোকা, সবজির পাউডারী মিলডিউ ও এনথ্রাকনোজ, চায়ের রেড রাস্ট, তরমুজের পাউডারী মিলডিউ ও আমের এনথ্রাকনোজ রোগ দমন করে।
    • ব্রোমাডোন
    • ব্রোমাডোন

    • ব্রোমাডোনে ইঁদুর একটি বা দুটি নয়, বংশসহ ধ্বংস হয়। (প্রতি কেজিতে ৫৫ মিলিগ্রাম সক্রিয় ব্রোমাডিয়লন আছে)
    • ভ্যানগার্ড ৪০ ডাব্লিউ জি
    • ভ্যানগার্ড ৪০ ডাব্লিউ জি

    • ধানের মাজরা, বাদামি গাছ ফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা এবং বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, শিম ও ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা, তুলার এফিড, জেসিড ও বলওয়ার্ম পোকা দমন করে।  
    • মাইক্রো মিক্স
    • মাইক্রো মিক্স

    • ইহা পানিতে সহজেই দ্রবণীয় হওয়ায় গাছ সহজেই পুস্টি উপাদান গ্রহন করতে পারে। এই সার প্রয়োগের ফলে গাছের সঠিক বৃদ্ধি ও সুষম পুষ্টি নিশ্চিত করে তাই শিকড় ও কুশি গঠনে সহায়তা করে এবং ফসলের ফলন বৃদ্ধি করে।
    • মানিক ২০ এস পি
    • মানিক ২০ এস পি

    • ধানের বাদামি গাছ ফড়িং, সবজির ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা, জাব পোকা, সাদা মাছি ও বিভিন্ন ধরনের শোষক পোকা দমন করে। এমনকি সরিষার জাব পোকা দমনেও কার্যকরী।
    • মিম পটাশ
    • মিম পটাশ

    • মিম পটাশ ব্যবহারে ফলের আকার বর হয়, ওজন বাড়ে, দেখতে মসৃণ হয় এবং স্বাদ বারে।গাছের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফসলের পচন রোধ করে। পানিতে সহজেই দ্রবণীয় বলে গাছ সহজেই গ্রহন করতে পারে।  
    • মিমগোল্ড ২৫০ ইসি
    • মিমগোল্ড ২৫০ ইসি

    • কলার সিগাটোকা, পানামা, ধানের খোল পোড়া/পচা রোগ, বাদামী দাগ, বাকানী ও আমের এনথ্রাকনোজ ও বিভিন্ন ফসলের পচন রোগ দমন করে।
    • মিমজিংক
    • মিমজিংক

    • ধানের নতুন পাতার মাঝখানে শিরা হলুদ, পাতায় মরিচা দাগ পড়া, গাছ ছোট হওয়া রোধ করে। মাটি থেকে খাদ্য উপাদান গ্রহনে সহায়তা করে।
    • মিমজিংক গোল্ড
    • মিমজিংক গোল্ড

    • ধানের নতুন পাতার মাঝখানে শিরা হলুদ, পাতায় মরিচা দাগ পড়া, গাছ ছোট হওয়া রোধ করে, মাটি থেকে খাদ্য উপাদান গ্রহনে সহায়তা করে।
    • মিমটাপ ৫০ এস পি
    • মিমটাপ ৫০ এস পি

    • ধানের মাজরা, বাদামি গাছ ফড়িং, পাতা মোড়ানো পোকা, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারী পোকা, পটল ও ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা দমন করে।
    • মিমফিট প্লাস ৪০ এস ই
    • মিমফিট প্লাস ৪০ এস ই

    • ধানের চওড়া পাতা (শুশনি, পানি কচু), সেজ জাতীয় (হলদে মুথা, চেচড়া) ও ঘাস জাতীয় (শ্যামা, দূর্বা) আগাছা দমনে অত্যন্ত কার্যকরী আগাছানাশক।
    • মিমফুরান ৫ জি
    • মিমফুরান ৫ জি

    • ধানের মাজরা পোকা, নেমাটোড (উফরা)। কলার নেমাটোড, আখের হোয়াইট গ্রাব, দগার মাজরা পোকা দমন করে।
    • মিমবোরন
    • মিমবোরন

    • ধানের চিটা হওয়া রোধ করে, আলুর দাদ রোগ, ফসলের পাতা কোঁকড়ানো প্রতিরোধ করে, দানার পুস্তটা আনয়ন করে ফলে ফলন বৃদ্ধি পায়।
    • মিমব্যান ২০ ইসি
    • মিমব্যান ২০ ইসি

    • ধানের মাজরা পোকা, বাদামি গাছ ফড়িং, গান্ধী পোকা, আলু অন্যান্য সবজির কটুই পোকা, তুলার বলওয়ার্ম, জাব পোকা, আখের উই পোকা দমন করে।  
    • মিমসাইপার ১০ ইসি
    • মিমসাইপার ১০ ইসি

    • আমের হুপার, বেগুনের ডগা অ ফল ছিদ্রকারী পোকা, তুলার বলওয়ার্ম, অন্যান্য সব্জির ফল ছিদ্রকারী পোকা, আলুর কটুই পোকা দমন করে।
    • লিবসেন ৪৫ এস সি
    • লিবসেন ৪৫ এস সি

    • ধানের মাজরা, বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, শিম, ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারী পোকা, তুলার জাব পোকা ও বলওয়ার্ম এবং সয়াবিনের ফল ছিদ্রকারী পোকা দমন করে।
    • সাপোর্ট প্লাস ২৪ এস সি
    • সাপোর্ট প্লাস ২৪ এস সি

    • আম গাছের প্রজনন বৃদ্ধি সহায়ক একটি শক্তিশালী কার্যকরী ও প্রবাহমান জৈব উজ্জীবক। এটি সাধারণত প্রতি বছর আম গাছের ফুল ও ফল ধরতে এবং উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
    • সারাফিক্স
    • সারাফিক্স

    • আনারসঃ ফলের আকার বৃদ্ধি করে ও ফল পাকতে বিলম্বিত করে।আমঃ গুটি ঝরা, ফলের আকৃতি বড় ও ফলন বৃদ্ধি করে।কলাঃ ফলের আকার বড় ও ফলন বৃদ্ধি করে। পেপে, লেবু সহ অন্যান্য ফলের ফলন বৃদ্ধি করে।
    • সুরেট ++ ২০ ইসি
    • সুরেট ++ ২০ ইসি

    • আমের হুপার, শিমের এফিড, জেসিড ও বেগুনের ডগা ও ফল ছিদ্রকারি পোকা, ঢেঁড়সের ফল ছিদ্রকারি পোকা দমন করে।
    • সেতারা ৫৫০ ই সি
    • সেতারা ৫৫০ ই সি

    • ধানের মাজরা পোকা, পামরী পোকা, পাতা মোড়ানো পোকা, বাদামি গাছ ফড়িং, লেদা পোকা, শিষ কাটা লেদা পোকা, আলু ও অন্যান্য সবজির জাব পোকা ও কটুই পোকা দমন করে।
    • হিউমি কিং
    • হিউমি কিং

    • ধান, গম,তামাক, ভুট্টাসহ সকল প্রকার ফসল, ডাল ও তৈলবীজ জাতীয় শস্য, মরিচ, বেগুন, পেয়াজ, ঢেঁড়স, শসা, লাউ, কপি জাতীয় শাক সবজি, আম, কলা, পেয়ারা, আনারস, তরমুজ, পেপে সহ সকল প্রকার ফল এবং গোলাপ ও রজনীগন্ধাসহ শীত ও গ্রীষ্মকালীন সকল প্রকার ফুল গাছের ফলন বাড়ায় এবং মাটির গঠন উন্নয়ন ও গুনগতমান বৃদ্ধি করে।